পটিয়ায় জলকস্ট
Thousands suffer from acute drinking water crisis in Patiya.
পটিয়ার চারটি গ্রামে নলকূপে পানি উঠছেনা বলে সেখানকার প্রায় চল্লিশ হাজার বাসিন্দাদের জলকস্ট হচ্ছে। গত চব্বিশ বছরে এই এলাকায় অপরিকল্পিত শিল্পায়নের ফলে ভুতলের পানি অধিক ব্যবহার হয়েছে তাই এখন নলকূপে আর পানি উঠছেনা।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ পরিবেশ আইনজীবী সমিতি বেলা গত 2015 সালে হাইকোর্টে একটি রীট মামলা করে। কোর্ট গত 29 জানুয়ারী 2015 তারিখে আটটি কারখানাকে ভুতলের পানি উত্তোলন করতে নিষেধ করে। স্থানীয়রা অভিযোগ করে শুধু বনফুল মিনারেল পানি কারখানা উত্তোলন স্থগিত করে, কিন্তু অন্য শিল্প গুলো উত্তোলন অব্যাহত রাখে।
26 নভেম্বর 2016 তারিখে আদালত জনস্বাস্থ প্রকৌশল অধিদপ্তরকে বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে একটি প্রতিবেদন তৈরি করতে আদেশ দেয়। কিন্তু অধিদপ্তরটি এখনো কোনো প্রতিবেদন আদালতে দাখিল করেনি বলে জানান বেলা প্রধান নির্বাহী সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। আমরা এলাকাটিকে জলকষ্ট বা ওয়াটার স্ট্রেসড এলাকা বলে ঘোষণার দাবি করে আদালতে দরখাস্ত করেছি, কারণ যদি তা করা হয় তবে এলাকার জলব্যবহার আইনে নির্ধারিত অগ্রক্রম অনুসারে নির্ধারিত হবে, যথা পানীয় এবং গৃহস্থালির ব্যবহার্য পানির ব্যবহার অগ্রাধিকার পাবে।
খবর দি ডেইলী স্টার। ১৮.১২.২০১৬
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন