১। সরকার বলেছে সকল নিরাপত্তা মূলক ব্যাবস্থা গ্রহন করার পরই বিটি বেগুন অবমুক্ত করা হয়েছেঃ The Agriculture Minister said, “Those who staged human chain are not accountable to people but we are,” she said adding that the GM variety was released after ensuring all kinds of safety measures.
২। এর পর আবার সরকার থেকে বলা হয়েছে যে সরকার প্রয়োজনীয় গবেষণাগারের অভাবে মানবদেহে বিটি বেগুনের স্বাস্থ্যগত বিরুপ প্রতিক্রিয়া কিরূপ হতে পারে তা পরীক্ষা করে দেখতে পারেনিঃ “We could not carry out any test regarding human health hazards of Bt brinjal in Bangladesh due to the absence of necessary laboratories,” Dr Rafiqul Islam Mondol, director general of the Bangladesh Agricultural Research Institute (BARI), told reporters yesterday.
৩। ভারতের ইন্ডিয়া টুডে পত্রিকার রিপোর্ট অনুসারে বিটি বেগুন আহার করলে লিভার, প্রজনন স্বাস্থ, ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা নষ্ট হতে পারে।
৪। তাহলে বিটি বেগুনের কি দরকার ছিল?
"জালাল উদ্দীন প্রথম আলোকে বলেন, আগে এ জমিতে বেগুন চাষে তিনি প্রতি সপ্তাহে কীটনাশক ব্যবহার করতেন। এরপরও অর্ধেক বেগুন পোকায় আক্রান্ত হতো। প্রতিবার কীটনাশক ছিটানোর জন্য খরচ হতো ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা। বেগুনের দামও পাওয়া যেত কম। তিনি একজন কৃষি কর্মকর্তার পরামর্শে কীটনাশক ব্যবহারের পরিবর্তে বেগুনে চীন থেকে আমদানি করা ব্যাগ ব্যবহার শুরু করেন। তিন টাকা দামের এই ব্যাগ চার থেকে পাঁচবার ব্যবহার করা যায়। এতে এক কেজি বেগুনে খরচ হয় দেড় থেকে দুই টাকা। অন্যদিকে কীটনাশক ব্যবহারে খরচ হয় এর দ্বিগুণ। জালাল উদ্দীন আরও বলেন, ‘এ বেগুন বাজারে তুলতে হয় না বললেই চলে। খেত থেকেই বেশির ভাগ বেগুন বেশি দামে বিক্রি হয়ে যায়। অন্যান্য বিক্রেতার চেয়ে কেজিপ্রতি ৫ থেকে ১০ টাকা বেশি পাওয়া যায়।"
২৭ জানুয়ারী, ২০১৬
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন